প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে
সুনামগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়ণের ৭নম্বর ওয়ার্ডের বানীপুর, বর্মাউওর, গ্রামের রাস্তা দেখলে মনে হয় বাংলাদেশের ভৌগলিক সীমানার ভিতরেই নয় এ-ই দুটি গ্রাম।
সদর উপজেলার আব্দুজহুর সেতুর পশ্চিমে সুরমা নদীর পাড়ে, অবস্থানরত গৌরাঙ্গ ইউনিয়নের সংলগ্ন, মোহনপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড উজান রামনগর, রহমাতপুর গ্রামের রাস্তা পাকা হয়ে ৮ ওয়ার্ডের নৌকাকালি মুড়ারবন্দ এসে সম্পন্ন হয়েছে, কিন্তু এই ওয়ার্ডের রাশনগর থেকে ভাটি রামনগর মাত্র সারে ৩ কিলোমিটার রাস্তা মাটির, এই রাস্তায় বিগত ৬ বৎসরের ভিতরে কোনো মাটি পড়েনি।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধানে বিগত ৬ বছর আগে কিছু মাটি দেওয়া হয়েছিল এর পরে এখন পর্যন্ত এক ফুট মাটি পর্যন্ত পড়ে নাই, নদী ভাঙ্গন রোধের নামে কিছু বালু বর্তী বস্তা দিয়ে টেন্ডার বাজরা হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা, এখন হেমন্ত বা শীতকালে যদিও মাটির রাস্তায় অটোরিকশা বা মোটরসাইকেলে চলে ফেরা করছেন, তবে বসন্ত কালে কোন প্রকার বৃষ্টি হলে, রাস্তা কাদায় ডুব্বুর হয়ে যায়, বেঘাত ঘটে পশ্চিমের জামালগঞ্জ উপজেলার বাকী মিনিমাম ১২গ্রামের মানুষের যাতায়াত।
যে রাস্তায় প্রতিদিন হাজার হাজার জনতা যাতায়াত করার কথা স্বল্প খরছে বা স্বল্প সময়ে,সুরমা নদীর পাড়ের রাস্তা দিকে,সে দিকে সরকারের বিন্দুমাত্র দৃষ্টি নেই,বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে এলাকা বাসী কয়েক বার মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করার ফলে কিছু জায়গা পাকাকরণ হলেও, বাকী রাস্তা গুলো এখনো ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এলাকা বাসীর দাবী, এখনি রাস্তা গুলোকে সংস্কার না করলে বর্ষা মৌসুম আসলে রাস্তা গুলো নদীর সাথে বিলিন হয়ে যাবে।